ফেসবুক মার্কেটিং করে ওয়েবসাইটে ভিউ বাড়ানোর ১০ উপায়?

ফেসবুক মার্কেটিং ব্যবহার করে ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বাড়ানোর উপায় সম্পর্কে অনেকেই ভালো করে জানেন না। তাই যারা নিজেদের সাইটে ট্রাফিক বাড়াতে চান তাদের উচিত এই উপায় গুলো সম্পর্কে জানা। এতে করে সাইটে ভিজিটর সংখ্যা বাড়বে।
ফেসবুক মার্কেটিং করে ওয়েবসাইটে ভিউ বাড়ানোর ১০ উপায়?

সাইটের ট্রাফিক বাড়ানোর জন্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়? কেননা ট্রাফিক না বাড়লে ইনকামের পরিমাণও বাড়ে না। তাই সাইটে ট্রাফিক বাড়ানোর জন্যে ফেসবুক মার্কেটিং ব্যবহার করে ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বাড়ানোর উপায় সম্পর্কে জেনে নিন।

কিভাবে ফেসবুক মার্কেটিং করতে হয়? মোবাইল দিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং?

আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে আমি আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব কিভাবে ফেসবুক মার্কেটিং করতে হয় এবং মোবাইল দিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং কিভাবে করবেন। আশা করছি আজকের এই পোস্টটি অনেক ইনফরমেটিভ এবং আপনি যদি ভালোভাবে পোস্টটি পড়েন তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন। কিভাবে ফেসবুক মার্কেটিং করতে হয় এবং কিভাবে আপনি মোবাইল দিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং করবেন।

তাহলে আর দেরি কেন চলুন শুরু করা যাক কিভাবে ফেসবুক মার্কেটিং করতে হয় এবং মোবাইল দিয়ে কিভাবে ফেসবুক মার্কেটিং করবেন। কিভাবে ফেসবুক মার্কেটিং করতে হয় এবং মোবাইল দিয়ে কিভাবে ফেসবুক মার্কেটিং করবেন সেই বিষয়ে যাওয়ার আগে আপনার ভালোভাবে আগে জানতে হবে। ফেসবুক মার্কেটিং কি? কেন ফেসবুক মার্কেটিং করা হয় ফেসবুক মার্কেটিং শিখলে আপনার কি কি উপকারে আসতে পারে? আদৌ কি মোবাইল দিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং করা সম্ভব কিনা।

ফেসবুক মার্কেটিং কি? কিভাবে ফেসবুক মার্কেটিং করতে হয়?

ফেসবুক মার্কেটিং হল ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি বড় অংশ? একজন ডিজিটাল মার্কেটার হতে হলে অবশ্যই আপনাকে ফেসবুক মার্কেটিং জানতে হবে। যেকোনো পণ্য বা সার্ভিস টার্গেটেড ক্রেতাদের কাছে পৌঁছানোর জন্য সঠিক ফেসবুক মার্কেটিং শিখা খুবই দরকার। একটি ব্যবসাকে খুব তাড়াতাড়ি বাড়ানোর জন্য ফেসবুক মার্কেটিং এর গুরুত্ব অনেক। কারণ পৃথিবীতে একটি বড় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হলো ফেসবুক।

2022 সালে ফেসবুকের ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় তিন বিলিয়নেরও বেশি। আর এই তিন বিলিয়নের বেশি মানুষ তো ফেসবুকে মার্কেটিং করার জন্য আসেনি বিভিন্ন মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করে। বিভিন্ন কারণে, কেউ ব্যবহার করে তাদের বন্ধু-বান্ধবীদের সাথে যোগাযোগ রাখার জন্য। এবং তাদের ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে স্ট্যাটাস তুলে ধরার জন্য? ফেসবুক মার্কেটিং করে লাখো মানুষ তাদের ব্যবসায় অনেক লাভ করছে।

কেন ফেসবুক মার্কেটিং শিখবেন-মোবাইল দিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং?

আপনি যদি উপরের সেকশন টি পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই বুঝতে পারছেন ফেইসবুক পৃথিবীর অন্যতম একটি জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে পরিচিত লাভ করেছে। মানুষ ফেসবুকের মাধ্যমে বিভিন্ন পণ্য সম্পর্কে এবং বিভিন্ন ব্যবসা সম্পর্কে পৃথিবীর বিভিন্ন রাজনৈতিক পরিস্থিতি সহ নানান বিষয়ে জানার জন্য ফেসবুক ব্যবহার করে থাকে।

ফেসবুক এমন একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম যেখানে সকল বয়সী মানুষ ব্যবহার করে থাকে। ফেসবুকের মাধ্যমে ওয়েবসাইট ট্রাফিক এবং অ্যাপ ইনস্টল বাড়াতে সাহায্য করে এবং আপনার যদি একটি ইউটিউব চ্যানেল থাকে। সেখানে ভিউয়ার বাড়ানোর জন্য মুখ্য ভূমিকা পালন করে ফেসবুক মাধ্যমটি? তাছাড়া ফেইসবুক একটি জনপ্রিয় যোগাযোগ মাধ্যম হওয়ার কারণে অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলো এখানে মার্কেটিং করে থাকে।

তাদের সাইটের রিচ ,ভিজিটর এবং প্রডাক্ট বাস সার্ভিসের বিক্রয় বাড়ানোর জন্য। আপনার যদি কোন প্রোডাক্ট বা সার্ভিস থাকে এবং সেগুলো আপনার কাঙ্খিত ক্রেতাদের কাছে পৌছে দিতে চান তাহলে আপনাকে সঠিক নিয়মে কিভাবে ফেসবুক মার্কেটিং করতে হয় বিষয়টি জানতে হবে। আপনি যদি সঠিকভাবে ফেসবুক মার্কেটিং করতে না জানেন তাহলে কোন ভাবেই আপনি মার্কেটিং এ সফল হবেন না।

ফেসবুক মার্কেটিং ব্যবহার করে ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বাড়ানোর উপায়?

আপনার সাইটে যত বেশী সংখ্যক লোক ভিজিট করবে তত বেশী পরিমাণ ইনকাম হবে আপনার৷ তাই বেশী বেশী ইনকাম করার জন্যে সাইটে ট্রাফিক বৃদ্ধি করার বিষয়টি চলে আসে। আপনার সাইটে যদি ট্রাফিকের পরিমাণ বেড়ে যায় তাহলে আপনি অনেক অর্গানিক ভিজিটর পাবেন আপনার সাইটে। এতে করে ভালো পরিমাণে ইনকাম করা সম্ভব হবে। তাই চলুন জেনে নেই কিভাবে আপনি ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার সাইটে ট্রাফিক বৃদ্ধি করতে পারেন।

ওয়েব সাইটে ট্রাফিক বৃদ্ধি করার প্রক্রিয়া গুলোর মধ্যে রয়েছে এস ই ও করা। আপনি যদি ভালো ভাবে আপনার সাইট কে এস ই ও করে নিতে পারেন তাহলে আপনার সাইটে ভালো পরিমাণে ইনকাম সম্ভব হবে। ওয়েবসাইট অপ্টিমাইজড করে সার্চের ফলাফল আপনার সাইটে ট্রাফিক এর পরিমাণ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে থাকে।

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করার মাধ্যমে আপনি আপনার সাইটে ট্রাফিক বাড়াতে পারেন। যেমন সোশ্যাল প্ল্যাটফর্ম গুলো বিশেষ করে ফেসবুক, টুইটার, ইন্সট্রাগ্রাম ও লিঙ্কডিন ইত্যাদির এর মাধ্যমে মার্কেটিং করতে পারেন। এই সাইট গুলো তে আপনি আপনার সাইট সম্পর্কে প্রচারণা চালাতে পারেন। এই প্ল্যাটফর্ম গুলো তে আপনার মূল্যবান কন্টেন্ট গুলো শেয়ার করতে পারেন। এতে করে সামাজিক মাধ্যম গুলো থেকে আপনি কিছু ভিজিটর পেয়ে যাবেন ফলে আপনার ট্রাফিকের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে।

আপনি ফেসবুকে একটি পেজ তৈরি করে নিবেন? তারপর এখানে আপনার ওয়েব সাইটের সকল কন্টেন্ট গুলো শেয়ার করবেন। নিয়মিত ভাবে আপনার ওয়েবসাইটের বিষয় বস্তু গুলো সম্পর্কে এখানে আপডেট, খবর ও লিংক গুলো পোস্ট করবেন। আপনার লেখা ওয়েবসাইটে পোস্ট গুলো এখানে শেয়ার করতে পারেন। আপনি আপনার পেজে সাইটে লিখা তথ্য বহুল ও আলোচিত কন্টেন্ট গুলো শেয়ার করলে আপনার ফেসবুক বন্ধু্রা সেখানে ক্লিক করে প্রবেশ করবে। এতে করে আপনার সাইটে ট্রাফিক এর পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে।

ফেসবুকে অ্যাড ব্যবহার করেও আপনি আপনার সাইটে ট্রাফিক বাড়াতে পারেন? আপনি ফেসবুকে কিছু স্পেশিফিক অডিয়ান্সদের কে টার্গেট করতে পারেন। এতে করে আপনার সাইটে ট্রাফিক এর পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে ফেসবুকে অ্যাড রান করানোর মাধ্যমে।

আপনি ফেসবুকে বিভিন্ন গ্রুপে জয়েন হয়ে সেখানে গ্রুপের সাথে প্রাসঙ্গিক কন্টেন্ট গুলো কে শেয়ার করতে পারেন। এতে করে গ্রুপ থেকে আপনার দর্শক সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে। তাই আপনার ওয়েব সাইটের প্রাসঙ্গিক কন্টেন্ট গুলো ঐ গ্রুপে শেয়ার করতে পারেন।

আপনার অডিয়ন্সদের সাথে এনগেজ থাকার মাধ্যমে তাদের সাথে আপনার কমিউনিকেশন সিস্টেম অনেক ভালো হয়ে উঠবে৷ আপনি আপনার ফলোয়ারদের কমেন্টে রিপ্লাই দিয়ে তাদের সাথে একটি সম্পর্ক স্থাপণ করে নিতে পারেন। এতে করে তারা আপনার ওয়েবসাইট সম্পর্কে উৎসাহ হয়ে উঠবে। হোস্ট কনটেস্ট ও গিভওয়ে এর ব্যবস্থা করুন। আপনার ওয়েব সাইটে প্রবেশ করার জন্যে লোকদের মাঝে উৎসাহ গড়ে তুলুন। সে জন্যে ফেসবুকে প্রতিযোগিতা বা হোস্ট গিভ ওয়ে গড়ে তুলুন।

ফেসবুকে আপনি ইউজার পছন্দসই কন্টেন্ট শেয়ার করতে পারেন? এতে করে ভিউয়াররা আপনার সাইট সম্পর্কে জানতে অনেক আগ্রহী হবে। ইউজার ফ্রেন্ডলি কন্টেন্টে আপনার সাইটের বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করা থাকবে। এতে করে দর্শকগণ আপনার সাইট সম্পর্কে জানতে অনেক আগ্রহী হবে।

ফেসবুকে লাইভ করে আপনার সাইটের প্রচারণা করতে থাকুন? এতে করে লোক জন আপনার সাইট সম্পর্কে জানতে পারবে। সর্বোপরি ট্রাফিক পাওয়ার জন্যে আপনার সাইটে তথ্য বহুল কন্টেন্ট রাখুন। এর ফলে আপনার সাইটে ভিউয়ারস যেতে আগ্রহ বোধ করবে। ফলে ট্রাফিক এর পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে

ওয়েবসাইট ট্রাফিক কি?

ফেসবুক মার্কেটিং ব্যবহার করে ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বাড়ানোর উপায় সম্পর্কে আপনাকে জানানো হয়েছে? প্রায় সবাই জানেন যে ওয়েব সাইট ট্রাফিক কি। বিশেষ করে তারা যারা ওয়েবসাইটের সাথে যুক্ত, তাদের কাছে এই শব্দ দুটো অনেক পরিচিত। তবে যারা জানেন না তাদের জন্যে যদি সংক্ষেপে বলি ওয়েব সাইটে ট্রাফিক হলো একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ঐ ওয়েব সাইটে প্রবেশ করা ভিজিটর সংখ্যা কে বুঝানো হয়। ভিজিটরগণ এখানে বিভিন্ন উপায়ে ভিজিট করে যেতে পারে।

আপনার ওয়েব সাইটে ট্রাফিক বৃদ্ধি করার জন্যে এই বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ? আপনি বিভিন্ন উপায়ে আপনার সাইটে ট্রাফিক বৃদ্ধি করতে পারেন। আপনার ওয়েব সাইটে ট্রাফিক বাড়ানোর জন্যে বিভিন্ন ধরণের মাধ্যমে রয়েছে। এই মাধ্যম গুলোর মধ্যে হলো সার্চ ইঞ্জিন, সোশ্যাল মিডিয়া, সরাসরি ভিজিট, অন্য কোনো ওয়েব সাইট থেকে রেফারেল হয়ে আসা, ইমেইল মার্কেটিং ও অন্যান্য বিজ্ঞাপন এর মাধ্যমে। ওয়েব সাইট ট্রাফিক একজন ওয়েব সাইট মালিকের জন্যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটির উপরে তার ইনকামের হিসাব নির্ভর করে থাকে। তাই ওয়েব সাইটে ট্রাফিক বাড়ানো প্রয়োজন ইনকাম বৃদ্ধি করার জন্যে।

ইমেইল মার্কেটিং ব্যবহার করে ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বাড়ানোর উপায়?

ফেসবুক মার্কেটিং ব্যবহার করে ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বাড়ানোর উপায় সম্পর্কে আপনারা বিস্তারিত ভাবে জানতে পেরেছেন। তাই আপনাদের কে আরো একটি বিষয়ে জানিয়ে দিচ্ছি যার মাধ্যমে আপনারা নিজ সাইটে ট্রাফিক বৃদ্ধি করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে ই-মেইল মার্কেটিং আরো একটি জনপ্রিয় বিষয় হয়ে উঠেছে। আপনার সাইটে ভিজিটর পাওয়ার ক্ষেত্রে ইমেইল মার্কেটিং খুবই সহায়ক ভুমিকা পালন করে থাকে। বর্তমান সময়ে অনেক মানুষ রয়েছে যারা বিভিন্ন ধরণের তথ্য পেতে ইমেইল ব্যবহার করে থাকেন। যার ফলে আপনি ইমেইল মার্কেটিং করে সেখানে সাইটের কন্টেন্ট তাকে দিয়ে জানতে পারেন।

আপনি এই মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনার সম্ভাব্য ব্যবহারকারী কে নিজের সাইটে প্রকাশিত কন্টেন্ট এর লিংক সহ আপনি ইমেইল করতে পারেন। এই ধরনের কাজ গুলো করে থাকে দেশ ও বিদেশে যার জন্যে কিছু প্রতিষ্ঠানও রয়েছে। তারা বিশ্বস্তার সাথে এই ধরণের সেবা দিয়ে আসছে। ইমেইল মার্কেটিং করে ভালো সংখ্যক অর্গানিক ভিজিটর পাওয়া সম্ভব হয়ে থাকে। আমাদের দেশেও দিন দিন এই ইমেইল মার্কেটিং এর পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই আপনি ইমেইল মার্কেটিং পদ্ধতি ব্যবহার করেও আপনার সাইটে অর্গানিক ভিজিটর বাড়াতে পারেন।

গেস্ট পোস্টিং করার মাধ্যমে ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বাড়ানোর উপায়?

আপনার সাইটে যদি ভালো পরিমাণ ট্রাফিক থেকে থাকে তাহলে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। তাই আপনার উচিত ভালো ইনকাম করার জন্যে নিজ ওয়েব সাইটে ট্রাফিক বৃদ্ধির জন্যে গেস্ট পোস্টিং করা। কিছু ওয়েব সাইট রয়েছে যে গুলো তে আপনি কন্টেন্ট শেয়ার করতে পারেন। পোস্ট করতে ও কন্টেন্ট থেকে লিংক নিতে দেবে, এমন সাইট গুলো খুঁজে নিয়ে আপনি চাইলে আপনার সাইটে গেস্ট পোস্টিং করে প্রচুর পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন। এই সাইট গুলো তে আপনি খুব সহজেই কনটেন্ট পাবলিশ করতে পারবেন।

সেখানে দেওয়া কন্টেন্ট গুলো তে কিছু সেরা কিওয়ার্ড যুক্ত করে নিন? আর ঐ কিওয়ার্ড গুলোর সাথে আপনার সাইটের কিছু কন্টেন্ট যুক্ত করে নিন। আর সাথে সাথে এই গুলো কে ইন্টারলিংক করে নিন।

এই প্রতিটি পদক্ষেপ আপনাকে অর্গানিক ভিজিটর বা ট্রাফিক পেতে সাহায্য করবে। আপনি যদি লিংক গুলো ইন্টারলিংক করে দেন তাহলে আপনার পোস্টটি পড়ার জন্য কোন পাঠক লিংকে ক্লিক করলে তখন তারা আপনার সাইটে চলে আসবে। এই ভাবে আপনি গেস্ট পোস্টিং করে প্রচুর পরিমাণে ট্রাফিক নিয়ে আসতে পারবেন।

ব্লগ কমেন্টিং করার মাধ্যমে ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বাড়ানোর উপায়?

ব্লগ কমেন্টিং করার মাধ্যমে ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বাড়ানোর উপায় সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। এমন কিছু সাইট রয়েছে যে গুলোর কমেন্ট সেকশনে গিয়ে আপনি নিজেদের ওয়েব সাইট শেয়ার করতে পারেন। এটা কে বলা হয় ব্লগ কমেন্টিং। আপনি চাইলে সুন্দর করে কমেন্টে আপনার সাইটের লিংক দিয়ে কমেন্ট করে নিজের ওয়েব সাইটে ট্রাফিক নিয়ে আসতে পারেন। আপনি যে ব্লগ পোস্টের নিচে লিংক দিবেন তা ভালো ভাবে পড়ে নিবেন প্রথমে। তারপর সেখানে ঐ রিলেটেড কন্টেন্ট যুক্ত লিংক দিবেন যার ফলে ভিজিটরগণ আপনার সাইটে প্রবেশ করতে আগ্রহ দেখাবে।

টুইটার মার্কেটিং ব্যবহার করে ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বাড়ানোর উপায়?

আপনি যদি টুইটারে স্মার্ট বা কার্যকর ভাবে কাজ করতে থাকেন তাহলে কিন্তু আপনি আপনার সাইটে ট্রাফিক এর পরিমাণ বৃদ্ধি করতে পারবেন। আপনি যদি আপনার সাইটের লিংক গুলো আপনার টুইটারে রাখেন তাহলে আপনি সেখান থেকেও কিছু ভিজিটর পেতে পারেন। যারা সাধারণত টুইটার ব্যবহার করে থাকে তারা এটি কে সাধারণ ভাবে প্রফেশনাল কাজে ব্যবহার করে থাকে। সে জন্যে আপনি এই সুযোগটি নিতে পারেন।

আপনি যদি এখানে সঠিক ভাবে হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনার জন্যে আরো ভালো হবে। বিভিন্ন ধরণের ট্রেন্ডিং এর সময় আপনি কিওয়ার্ড বা হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করুন। কোনো ধরণের ইলিগ্যাল কিছু কিন্তু এখানে শেয়ার করবেন না।

ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং ব্যবহার করে ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বাড়ানোর উপায়?

আপনার ইন্সটাগ্রামে যদি অনেক পরিমাণ ফলোয়ার থাকে তাহলে এটি আপনাকে কয়েক বিলিয়ন পর্যন্ত ভিউ এনে দিতে পারে সাইটে। তাই এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ৷ আপনার ফলোয়ারদের কে তাদের ইনবক্সে আপনি লিংক দিতে পারেন। এই কাজটি আবার বেশী পরিমাণে করতে যায়েন না। আবার ফলোয়ার সংখ্যা ১ লক্ষেরও বেশী হলে আপনি স্টোরি তে আপনার সাইটের লিংক শেয়ার করতে পারেন। এর ফলে সাধারণ ইউজাররা আপনার সাইটে প্রবেশ করতে পারবে। ভিডিও আপলোড করে, আপনি সেখানেও একটি মান সম্মত লিংক দিয়ে দিতে পারেন। যার ফলে এই সব জায়গা থেকে আপনি ভালো পরিমাণে ট্রাফিক পেয়ে যাবেন।

কোরা মার্কেটিং ব্যবহার করে ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বাড়ানোর উপায়?

ফেসবুক মার্কেটিং ব্যবহার করে ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বাড়ানোর উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত বলা হয়েছে। কোরা সাইটটিও আমাদের কাছে খুবই পরিচিত একটি সাইট। এই সাইটে অনেকেই বিভিন্ন ধরণের প্রশ্ন করে থাকে এবং অনেকে সে প্রশ্ন গুলোর উত্তর প্রদান করে থাকে। তাই আপনি যদি এই সাইটে কাজ করতে পারেন তাহলে ভালো পরিমাণ ট্রাফিক পেয়ে যাবেন।

এই সাইটে যখন কেউ কোনো প্রশ্ন করবে আপনি তার সঠিক উত্তর দিয়ে আপনার সাইটের ইন্টার্নাল লিংক সংযুক্ত করে দিতে পারেন। তবে অবশ্যই প্রাসঙ্গিক লিংক গুলো শেয়ার করবেন। অপ্রাসঙ্গিক লিংক গুলো শেয়ার করার ফলে ভিজিটরগণ বিরক্তিকর অনুভব করবে৷ সঠিক ভাবে কাজ করতে পারলে এখান থেকে ভালো পরিমাণ ভিজিটর পেয়ে যাবেন।

লিংকড ইন মার্কেটিং ব্যবহার করে ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বাড়ানোর উপায়?

যারা বিশেষ করে ফ্রিল্যান্সিং এর সাথে যুক্ত রয়েছেন তাদের কাছে লিংকড ইন খুবই পরিচিত। এখান থেকে আপনি ভালো পরিমাণে ট্রাফিক জেনারেট করতে পারবেন। বিভিন্ন পেশায় যুক্ত মানুষ গুলো যেহুতো এই সাইটটি ব্যবহার করে থাকে তাই আপনি এখানে বিভিন্ন ধরণের স্কিল রিলেটেড কন্টেন্ট গুলো শেয়ার করতে পারেন। এতে করে দর্শকদের কাছে আপনার সাইটটি কে পজিটিভ মনে হবে। ফলে তারা আপনার সাইটে ভিজিট করবে এবং এর ফলে ট্রাফিক বৃদ্ধি পাবে।

ফেসবুক মার্কেটিং করে ওয়েবসাইটে ভিউ বাড়ানোর উপায়
ফেসবুক মার্কেটিং অনলাইনের বড় একটি প্ল্যাটফর্ম। ফেসবুক তাই ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি বৃহৎ মার্কেটপ্লেস হলো ফেসবুক মার্কেটিং এর মাধ্যমে পণ্য বা সেবা বিক্রি করা হয়। ফেসবুক মার্কেটিং এর মাধ্যমে প্রচুর মানুষ উপার্জন করতে পারে।

এটি একটি বৃহৎ মার্কেটপ্লেস যা ব্যবহারকারীদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ ও সংযোগ করেও বিজনেস এর জন্য সঠিক পাবলিসিটি সরবরাহ করে ফেসবুক মার্কেটিং করে আপনি আপনার পণ্য ও সেবা সম্পর্কে কিছু জানতে পারবেন এবং গ্রাহকের কাছে সঠিক সেবা প্রদান করতে পারবে।

এখনকার দিনে প্রায় সকল ধরনের ছোট-বড় ব্র্যান্ড বা কোম্পানির নিজস্ব সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম তবে একজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে হয়তো তার ব্যবসা সংক্রান্ত ওয়েবসাইট পাবলিশ করা সম্ভব না কিন্তু সে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে একটি পেজ খুলে তার কোম্পানির প্রমোট করতে পারবে।

যারা এ ধরনের কাজগুলো করতে পারেনা এক্ষেত্রে যদি শেয়ারের মাধ্যমে দ্রুত ভিজিট বৃদ্ধি পায় তাহলে খুব ভালো হয়। তাই ফেসবুক মার্কেটিং করে ওয়েবসাইটে ভিউ বাড়ানোর উপায় এই সম্পর্কে জানার সকলের জন্যই খুব ভালো হয়।

ভিডিও মার্কেটিং ফেসবুকের একটি জনপ্রিয় মার্কেটিং প্ল্যাটফর্ম কারণ যেহেতু ফেসবুক সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় এবং ব্যবহৃত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম তাই ফেসবুক কে মার্কেটিং প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ব্যবহার করেন অনেকেই।

ফেসবুক মনিটাইজেশন পাওয়ার উপায়?

ফেসবুক মনিটাইজেশন পাওয়ার উপায়?

ফেসবুক মনিটাইজেশন হলো এমন একটি প্রক্রিয়ার যার মাধ্যমে ফেসবুক পেজ এর মালিক তাদের কনটেন্ট এর মাধ্যমে সেখান থেকে অর্থ আয় করতে পারে। তবে ফেসবুক মার্কেটিং করে ওয়েবসাইটে ভিউ বাড়ানোর উপায় অনেক কঠোর এবং নিয়ম-বদ্ধ হয়ে গেছে।

ফেসবুক মনিটাইজেশন এর মাধ্যমে কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের বিভিন্ন ধরনের কাজ দেওয়া হয় যেমন ভিডিও তৈরি লাইভ স্ট্রিমিং কনটেন্ট ক্রিয়েটিং এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের উপায় ফেসবুক মনিটাইজেশন পাওয়া যায়।

আপনি যদি ফেসবুক মনিটাইজেশন চালু করার ধাপ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে সেটি সহজেই জানতে পারবেন নিচের ধাপগুলি অনুসরণ করে। ফেসবুক মনিটাইজেশন চালু করার জন্য এই ধাপ গুলি অবলম্বন করতে হবে।
  • প্রথমে একটি প্রফেশনাল ফেসবুক পেজ তৈরি করতে হবে।
  • তারপরে ১০০০০ ফলোয়ার যুক্ত করতে হবে সেই প্রফেশনাল ফেসবুক পেজটিতে।
  • এরপরে উন্নত মানের কনটেন্ট প্রতিদিন পোস্ট করতে হবে একটি করে।
  • ফেসবুক পেজের গ্রোথ নিশ্চিত করতে হবে।
  • ফেসবুক ক্রিয়েটর স্টুডিওতে যান এবং মনিটাইজেশন অপশন চালু করুন।
  • নিয়মাবলী মেনে প্রদান করুন ফেসবুক মনিটাইজেশন চালু করার জন্য।
  • ফেসবুক যদি আপনাকে অনুমোদন দেয় তাহলে সেখান থেকে আপনি ইনকাম শুরু করতে পারবেন।
  • এছাড়াও ফেসবুক মনিটাইজেশন পাওয়ার উপায় হল-
  • সম্পর্কে ৬০,০০০ ফলোয়ার থাকতে হবে।
  • গত ৬০ দিনের মধ্যে ৬০০০০ যোগ্য মিনিট ভিউ থাকতে হবে।
  • পেজে কমপক্ষে পাঁচটি একটি ভিডিও থাকতে হবে।
  • ফেসবুকের নীতিমালা যদি লংঘন না করা হয় তাহলে ফেসবুক মনিটাইজেশন শুরু করা যায়।

ফেসবুকে শেয়ার অপশন একটিভ রাখা?

আপনি যদি ফেসবুক এর সেয়ার অপশন অন না রাখেন তাহলে মানুষ আপনার পোস্টগুলো শেয়ার করতে পারবেনা আর ভুলে যদি শেয়ার না হয়। তাহোলে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি গীগ পাবে না আর এই জন্য আপনাকে অবশ্যই আপনার ফেসবুকের শেয়ার অপশনটি একটিভ বা সচল রাখতে হবে।

এখানকার দিনে প্রায় সকল ধরনের ছোট বড় ব্র্যান্ড বা কোম্পানির নিজস্ব সোশ্যাল মিডিয়ায় প্লাটফর্ম রয়েছে একজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীর ক্ষেত্রে হয়তো তার ব্যবসা সংক্রান্ত ওয়েবসাইট তৈরি করে পাবলিশ করা সম্ভব না। এক্ষেত্রে সে যদি তার ফেসবুকে শেয়ার অপশনটি অন রাখলে তার সকলে তার পোস্টগুলো শেয়ার করতে পারবে সকলের মাঝে।

এটি একটি বৃহৎ মার্কেটপ্লেস যা ব্যবহারকারীদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ ও সংযোগ করেও বিজনেস এর জন্য সঠিক পাবলিসিটি সরবরাহ করে। ফেসবুক মার্কেটিং করে আপনি আপনার পণ্য ও সেবা সম্পর্কে কিছু জানতে পারবেন এবং গ্রাহকের কাছে সঠিক সেবা প্রদান করতে পারবে।

ফেসবুক মনিটাইজেশন হলো এমন একটি প্রক্রিয়ার যার মাধ্যমে ফেসবুক পেজ এর মালিক তাদের কনটেন্ট এর মাধ্যমে সেখান থেকে অর্থ আয় করতে পারে। তবে ফেসবুক মার্কেটিং করে ওয়েবসাইটে ভিউ বাড়ানোর উপায় অনেক কঠোর এবং নিয়ম-বদ্ধ হয়ে গেছে।

ফেসবুক মার্কেটিং করে ওয়েবসাইটে ভিউ বাড়ানোর উপায় গুলোর মধ্যে আমরা জানি কোন ভিজিটর যখন আপনার ব্র্যান্ড সম্পর্কে আরো বুঝতে চাইবে তখন তারা আপনার প্রোফাইল বা বায়োডাটা সেকশন অন করে দেখবে এবং আপনার কাজ সম্পর্কে ছোটখাটো রিসার্চ করবে।

সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ওয়েবসাইট ভিজিটর বাড়ানোর কিছু টিপস?

প্রশ্নটা যখন এমন, ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়াবো কিভাবে? তখন কিন্তু আবার এই প্রশ্নের সাথে সাথে আরো কয়েকটি প্রশ্ন দাঁড়ায়। তা হলোঃ আপনি কি গুগল থেকে অর্গানিক ভিজিটর এর কথা বলছেন? নাকি কোন এ্যাডস এর মাধ্যমে পেইড ভিজিটর এক কথা বলছেন? অথবা এমনটাও হতে পারে আপনি জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া গুলো থেকে ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনার কথা চিন্তা করছেন। গুগল অর্গানিক ভিজিটর এর চেয়ে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ওয়েবসাইট ভিজিটর বাড়ানো তুলনামূলক অনেকটাই সহজ। কিন্তু কয়জনে তা ভালোভাবে জেনারেট করতে পারি? এক্ষেত্রে যদি সোশ্যাল শেয়ারের মাধ্যমে দ্রুত ভিজিটর বৃদ্ধি পায় তবে মন্দ কি? আশা করি আমাদের আজকের আর্টিকেলটি এক্ষেত্রে আপনাকে সাহায্য করবে। ধন্যবাদ সবাইকে, বাকিটুকু পড়তে সাথেই থাকুন।

প্রোফাইল সঠিকভাবে অপটিমাইজড করুন
কোনো ভিজিটর যখন আপনার ব্র্যান্ড সম্পর্কে আরও বুঝতে চায়? তখন তারা আপনার প্রোফাইল বা বায়ো সেকশনে গিয়ে আপনাকে এবং আপনার কাজ সম্পর্কে ছোটখাটো রিসার্চ করে নেয়। সুতরাং আপনার ব্র্যান্ডের মূল্যের প্রস্তাবনাকে দ্রুত অনেক ভিজিটরের কাছে পৌঁছে দিতে একটি প্রোফাইল এবং তার বায়ো খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে বলে আমি মনে করি৷

তবে এক্ষেত্রে মনে রাখবেন প্রোফাইলে যেনো আপনার ব্র্যান্ড বা ওয়েবসাইট সম্পর্কে কোনো ভুল তথ্য দেওয়া না থাকে। এটি ভিজিটরকে বিভ্রান্তিতে ফেলতে যথেষ্ট। তবে নিজের ব্র্যান্ডকে সঠিকভাবে তুলে ধরতে মাত্র কয়েকটা লাইনই যথেষ্ট। আপনার হোম বা ল্যান্ডিং পেইজের সাথে বায়ো এবং এবাউট সেকশনকে ভিজিটরের কল টু অ্যাকশনের হিসেবে ব্যবহার করার চেষ্টা করুন।

শেয়ার অপশন এক্টিভ রাখুন?

ধরা যাক একজন ব্যক্তি আপনার ব্লগ সাইটের কোনো একটি পোস্ট পড়তে এসেছিলেন এবং তার সেটি খুবই ভালো লেগেছে। ইনস্ট্যান্টল সে আপনার পোস্টটি বা আর্টিকেলটি শেয়ার করার চেষ্টা করলে শেয়ার অপশনের কাজ না করার কারণে বা শেয়ার অপশন ওয়েবসাইটের সঠিক স্থানে বসানোর না কারণে সে আপনার পোস্টটি শেয়ার করতে পারছে। ফলে আপনি হারাচ্ছেন অর্গানিক ভিজিটর প্রাপ্তির সুযোগ।

সুতরাং এমনটি কখনোই করা যাবে না? সঠিকভাবে ওয়েবসাইটের সোশ্যাল শেয়ার অপশনটি বসান। যাতে করে কোনো আগ্রহী ভিজিটর তার পঠিত পছন্দের আর্টিকেলটি শেয়ার করে আপনার ভিজিটর তৈরিতে সহজেই যেকোনো স্টেপ নিতে পারে।

ফেসবুক থেকে অর্থ উপার্জনের ৬ উপায়
ফেসবুক ব্যবহারকারীরা অর্থ উপার্জনের জন্য বেশ কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করে থাকেন। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে- ফেসবুকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, মেসেঞ্জারে বিজ্ঞাপন ও মার্কেটপ্লেসে পণ্য বিক্রির মতো বিষয়।

তবে বর্তমানে সামগ্রিকভাবে ফেসবুকে অর্থ উপার্জন বেশ কঠিন হয়ে পড়েছে? এখনকার একটি পেজের কোনো অর্গানিক পোস্টের গড় রিচ সাধারণত মোট ফলোয়ারের প্রায় ৫ শতাংশ। ২০১৮ সালেও যেটি ছিল ৭ শতাংশ। আর যারা বিজ্ঞাপন এবং স্পন্সর করা বিষয়ের মাধ্যমে পে-টু-প্লে করেন; সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তাদের রিচ আরও হ্রাস পেয়ে যায়।

তবে ভালো খবর এই যে, ফেসবুক তার প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে অর্থ উপার্জনের জন্য নতুন এবং চমৎকার কিছু উপায় তৈরি করছে। যদিও সেগুলো মূলত উদ্যোক্তা এবং ফেসবুকে বিপুল সংখ্যক ফলোয়ার আছে এমন সব পেজের জন্য।

আপনার যদি বেশ ভালো সংখ্যক ফলোয়ারযুক্ত পেজ থাকে এবং সেখান থেকে কিছু অতিরিক্ত অর্থ উপার্জন করতে চান অথবা বিদ্যমান কোনো ব্যবসার জন্য আরও গ্রাহক পেতে চান তাহলে আপনার জন্য রয়েছে ৬টি উপায়। যেগুলোর মাধ্যমে আপনি ফেসবুক থেকে আয় করতে পারবেন। পাশাপাশি আপনাকে যেসব প্রয়োজনীয়তা মেনে চলতে হবে সে সম্পর্কেও আলোচনা করা হবে।

ফেসবুক মনিটাইজেশন?

আপনার ফেসবুক পেজের মনিটাইজেশনের যোগ্যতা রয়েছে কি না তা পরীক্ষা করে দেখুন।
ফেসবুক মনিটাইজেশন?

আপনার ফেসবুক পেজে যে কনটেন্ট পোস্ট করবেন সেগুলো অবশ্যই প্লাটফর্মের প্রয়োজনী শর্ত মেনে পোস্ট করতে হবে। যা সাধারণত ৩টি বিভাগে বিভক্ত।
  • প্রথমত, ফেসবুকের কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ড?এগুলো হলো প্ল্যাটফর্মের একবারে মৌলিক নিয়ম। উদাহরণস্বরূপ, কোনো বিভৎস বা নিষিদ্ধ বিষয়বস্তু পোস্ট করা যাবে না।
  • দ্বিতীয়, পার্টনার মনিটাইজেশন পলিসি। এই নিয়মগুলো সামগ্রিকভাবে আপনার ফেসবুক পেইজের জন্য। সেইসঙ্গে আপনি কোন ধরনের কনটেন্ট কীভাবে তৈরি করেন এবং শেয়ার করেন সেগুলোর জন্য। এ ছাড়া আপনি কীভাবে অনলাইনে অর্থপ্রদান করেন এবং গ্রহণ করেন তার জন্য।
  • সবশেষে রয়েছে কনটেন্ট মনিটাইজেশন পলিসি। এগুলো বিশেষত কনটেন্ট সম্পর্কিত নিয়ম। যা আপনার পোস্ট করা প্রতিটি কনটেন্টের জন্য প্রযোজ্য। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, কোনো হিংসাত্মক বা অনিরাপদ কনটেন্ট আপলোড না দেওয়া।
আপনার মনিটাইজেশনের যোগ্যতা যাচাই করতে আপনার ফেসবুকের ক্রিয়েটর স্টুডিওতে যান। সেখানে মনিটাইজেশন ট্যাবে ক্লিক করুন। কোনো পেজের জন্য আপনার মনিটাইজেশনের যোগ্যতা দেখতে চান তা নির্বাচন করুন। এ ছাড়া সেখানে আপনাকে পেজ সম্পর্কে মনিটাইজেশনের অন্যান্য তথ্যও দেওয়া থাকবে।

একবার যদি আপনি ফেসবুকে কনটেন্ট মনিটাইজেশনের জন্য যোগ্য হয়ে যান। তারপর আপনার আয় নিয়মিত বজায় রাখতে সেই যোগ্যতা ধরে রাখা গুরুত্বপূর্ণ।

লেখকের মন্তব্য?

প্রিয় পাঠকগণ, আজকের আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে ফেসবুক মার্কেটিং ব্যবহার করে ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বাড়ানোর উপায় সম্পর্কে। এই বিষয়ে আশা করি সকল কিছু বিস্তারিত ভাবে জানতে পেরেছেন। আপনার কোনো মন্তব্য থাকলে জানাতে পারেন। পাশাপাশি এটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। ধন্যবাদ।

লেখার মধ্যে ভাষা জনিত কোন ভুল ত্রুটি থাকলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আর উপকৃত হয়ে থাকলে অবশ্যই Comments করে জানিয়ে দিবেন,সবাইকে ধন্যবাদ আজকের মতো এখানেই বিদায় নিলাম হাজির হবো আরও নিত্য নতুন টিপস নিয়ে আমি রবিউল ইসলাম আসসালামু আলাইকুম। আল্লাহু সর্বশক্তিমান

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

রবিউল নেটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url