ফেসবুক পেইজ দিয়ে পোশাক বিক্রি কিভাবে করবেন?
ফেসবুক পেইজ দিয়ে পোশাক বিক্রি কিভাবে করবেন তা সম্পর্কে যদি না জেনে থাকেন তাহলে জেনে নিতে পারেন। অনেকেই ফেসবুকে পোশাক বিক্রি করছেন? তাই আপনিও একজন ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা হিসেবে এই কাজ শুরু করে দিতে পারেন।
ফেসবুক পেজ কে আপনি ব্যবসায়িক উদ্দেশ্য ব্যবহার করতে পারেন? এখানে আপনি ধরনের প্রোডাক্ট বিক্রি করে অনলাইন ব্যবসা চালাতে পারেন। তাই চলুন জেনে নিই ফেসবুক পেইজ দিয়ে পোশাক বিক্রি কিভাবে করবেন তা সম্পর্কে।
ফেসবুক পেইজ দিয়ে পোশাক বিক্রি কিভাবে করবেন?
অনেকেই এখন বিজনেস পেজ খুলে সেখানে বিভিন্ন ধরণের পণ্য বিক্রি করছে? অর্গানিক ফেসবুক মার্কেটিং করার মাধ্যমে তারা এই কাজটি করছে। আপনার পেজে আপনি পোশাক বিক্রি করতে পারবেন সাথে আপনার ব্যবসার প্রচারনা চালাতে পারবেন। ফেসবুক পেজে পণ্য অর্থাৎ পোশাক বিক্রি করার জন্যে আপনি আপনার পেজ কে কাস্টমারদের সামনে নিয়ে আসতে পারেন।
১. পেজে নিয়মিত পোশাকের ছবি, ভিডিও পোস্ট করা
আপনি আপনার পোশাক গুলো গুলো কাস্টমারদের সামনে নিয়ে আসার জন্যে নিয়মিত এই গুলো পোস্ট করতে পারেন। এর ফলে এই গুলো বিক্রি করা আপনার পক্ষে অনেক সহজ হবে। আর তাই আপনার পেজে নিয়মিত ভাবে পোশাক এর ছবি, ভিডিও, রিলস ইত্যাদি শেয়ার করে পেজের ফলোয়ারদের সাথে যোগাযোগ রাখতে পারেন। পেজে অপ্রয়োজনীয় পোস্ট গুলো করা থেকে বিরত থাকবেন।
২. এনগেজমেন্ট বাড়ানো
আপনি যে পোশাক গুলোর ছবি, ভিডিও কিংবা স্টোরি দিয়ে সে গুলো ফলোয়ারদের দেখান। তাদের লাইক, কমেন্টে রিপ্লাই করে তাদের কে উৎসাহিত করুন। আপনার পোশাক গুলো নিয়ে ক্রেতাদের যে রিভিউ গুলো দেওয়া হয়েছে সে গুলো শেয়ার করবেন। এতে করে আপনার ফলোয়াররা আপনাকে বিশ্বাস করতে শুরু করবেন।
৩. গ্রুপ মার্কেটিং
ফেসবুকে ব্যবসা সম্পর্কে অনেক গ্রুপ রয়েছে? এই গ্রুপ গুলো ব্যবহার করে আপনি আপনার পণ্য গুলো কে বিভিন্ন জায়গা শেয়ার করতে পারেন।
এই ভাবে অনেক গুলো দর্শকের কাছে আপনার সেবা গুলো পৌঁছে দিতে পারবেন। তা ছাড়া ঐ সকল ফেসবুক পেজ গুলো তে আপনি সক্রিয় থাকতে চেষ্টা করবেন ও আপনার পোশাক গুলো পোস্ট করার চেষ্টা করবেন। আবার এনগেজমেন্ট বাড়ানোর জন্যে আপনি বিভিন্ন পোস্ট গুলোতেও লাইক ও কমেন্ট করতে পারেন।
৪. ফেসবুক লাইভ
অর্গানিক ফেসবুক মার্কেটিং করার মাধ্যমে সবচেয়ে জনপ্রিয় পদ্ধতি হলো ফেসবুকে লাইভ করা। আপনি ফেসবুকে লাইভে এসে সরাসরি কাস্টমারদের সাথে সংযোগ রক্ষা করে আপনার পোশাক গুলো বিক্রি করতে পারেন। লাইভ ভিডিও তে আপনি আপনার পোশাক গুলো দেখাতে পারেন এবং আপনার মূল্য তালিকা গুলোও দেখাতে পারেন।
৫. গিভওয়ে আয়োজন করা
ফেসবুকে মার্কেটিং করার কৌশল হলো গিভ ওয়ে আয়োজন করা? এর ফলে এটি দর্শকদের আগ্রহ তৈরি করে থাকে ও পেজের এনগেজমেন্ট বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে থাকে। আপনি গিভ ওয়েতে প্রয়োজনীয় শর্ত ও নিয়মাবলী গুলো নির্ধারণ করে দিতে পারেন। আপনি বলে দিতে পারেন, পেজে লাইক করতে হবে, গ্রুপে জয়েন করতে হবে, পোস্টে লাইক করতে হবে, কমেন্ট করতে হবে ও পোস্ট গুলো শেয়ার করতে হবে ইত্যাদি। এরপর আপনি গিভ ওয়ে তে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে লটারির মাধ্যমে এক জন কে বিজয়ী নির্বাচন করে নিতে হবে। বিজয়ীদের কে পুরস্কার হিসেবে আপনার পেজের কোনো পণ্য, সার্ভিস ইত্যাদি গুলো দিতে পারেন।
৬. ফেসবুক মার্কেট প্লেসের মাধ্যমে
এটি হলো ফেসবুক এর এমন একটি মার্কেট প্লেস যেখানে আপনি আপনার পোশাক গুলো বিক্রয় করতে পারবে।
এর মাধ্যমে তারা তাদের স্থানীয় এলাকায় পোশাক বিক্রি করতে পারবেন। এখানে ক্রেতারা তাদের পণ্য গুলোর ছবি, বিবরণ ইত্যাদি দেখে ক্রয় করতে পারেন।
ফেসবুক বুস্টের মাধ্যমে পোশাক বিক্রি কিভাবে করবেন?
ফেসবুক পেইজ দিয়ে পোশাক বিক্রি কিভাবে করবেন তা সম্পর্কে জেনেছেন। ফেসবুকে দুই পদ্ধতির বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়ে থাকে। অর্গানিক ও পেইড এই দুই পদ্ধতিতেই বিজ্ঞাপন ব্যবহার করা হয়ে থাকে। অর্গানিক পদ্ধতিতে আপনি কোনো টাকা ব্যয় না করেই আপনার পেজে এনগেজমেন্ট করতে পারবেন। পেইত পদ্ধতি তে বুস্ট করা হয়। তাই এই পদ্ধতি তে টাকা খরচ হয়ে থাকে। আপনি যদি ফেসবুকে পোশাক বিক্রি করতে চান তাহলে বুস্ট করার মাধ্যমেও করতে পারেন।আপনি প্রথমে পোশাক গুলো নির্বাচন করে নিন যে গুলো আপনি বুস্ট করাতে চাচ্ছেন। এই পণ্য গুলো তে কেমন প্রতিযোগিতা রয়েছে সে গুলোও ভালো ভাবে রিচার্জ করে নিন। কেননা আপনার থেকে আরো বড় বড় কোম্পানি এখানে বুস্ট করে যাচ্ছে। তাই পণ্য সম্পর্কে আপনার খুঁটিনাটি সম্পর্কে কিছু ভালো ভাবে জেনে নিবেন। ফেসবুক এড ম্যানেজার এর সাহায্যে এই কাজ গুলো আপনি খুব সহজেই করে নিতে পারবেন। এর জন্যে আপনি ফেসবুক এড ম্যানেজারে গিয়ে Inertest অপশন সার্চ করলে আপনার পোশাক গুলোর সাথে সম্পৃক্ত পেজ গুলো খুঁজে পাবেন। টার্গেট ক্যাটাগরি যদি সঠিক ভাবে বাছাই করতে পারেন তাহলে এই বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা পাবেন।
পেজের ভিজিটর যারা রয়েছেন তাদের কাছে পণ্যের পুন প্রচার করুন। আপনার পোশাক গুলোর উপরে তাদের হালকা পাতলা যাই আগ্রহ থাকুক তারা কিন্তু এখানে এসেছে। আর তাই এই বহু সংখ্যক ভিজিটরদের জন্যে আপনি একটি কাস্টম অডিয়েন্স তৈরি করে নিতে পারেন। এটি হবে আপনার পোশাক গুলোর রি- মার্কেটিং। এটি আপনি মাসের শুরুর দিকে করতে পারেন। ফলে কেউ আর্থিক সমস্যায় থাকলে এটি করতে পারবে।
আপনার পোশাক গুলো বিক্রি করার জন্যে তাদের কে টার্গেট করুন যারা আপনার পণ্য গুলো এক সময়ে দেখেছে বা সে গুলো কে ভার্চুয়াল ওয়ালেটে রেখেছে। আর তাই ভার্চুয়াল ওয়ালেটে রাখা পণ্য গুলো ক্রেতাদের কে ইমেইল বা বিজ্ঞাপন এর মাধ্যমে তাদের কাছে পৌঁছান। এই গুলো ছবি কিংবা লিংক আকারে তাদের কাছে দিতে পারেন।
আপনার পোশাক গুলো বর্তমান সময়ে যারা ক্রয় করছে তারা তাদের কাছে আরো পণ্য বিক্রি করতে পারেন। এই ক্ষেত্রে যারা আপনার পণ্য একাধিক বার ক্রয় করেছে তাদের কাছে কিন্তু আপনি ইতিমধ্যে বিশ্বস্ততা অর্জন করেছেন। তাই খুব সহজেই আপনি পোশাক গুলো বিক্রি করতে পারবেন পুনরায়।
আপনার ফেসবুক পেজ এসইও করে নিন। এর ফলে আপনার পেজটি অনেক সংখ্যক দর্শকের কাছে পৌঁছাবে। ফলে আপনার পেজে অনেক ট্রাফিক আসবে এবং অনেকেই কাছে আপনি আপনার পোশাক গুলো বিক্রি করতে পারবেন।
ফেসবুক এড আপনার যে কাস্টমারের কাছে পণ্য বিক্রি করে থাকে এর পাশাপাশি তার বন্ধুদের কেও এই বিষয়ে জানায়। আর এর জন্যে আপনার রেফারেল প্রোগ্রামের প্রয়োজন হবে। তাই আপনি নিউজ ফিডে পপ আপ রেফারেল পদ্ধতি চালু করতে পারেন।
ফেসবুক পেজ কি?
ফেসবুক পেজ হলো এক ধরণের পাবলিক প্রোফাইল? আমরা ফেসবুকে যেমন একটি পারসনাল একাউন্ট তৈরি করে থাকি, যেখানে শুধু আমাদের বন্ধুরাই যুক্ত থাকতে পারে। তবে ফেসবুক পেজে যে কোন পাবলিক আসতে পারে ও দেখতে পারে। আপনি যদি কোন ব্যান্ড, সেলিব্রিটি ইত্যাদি টাইপের কিছু হয়ে থাকেন তাহলে আপনি ফেসবুক পেজ খুলতে পারেন।
এখান থেকে টাকা আয় করারও সুবিধা রয়েছে? এখানে লক্ষ লক্ষ ফলোয়ার পাবেন এবং তাদের কাছে আপনার কন্টেন্ট গুলো পৌঁছে দিতে পারবেন।
ফেসবুক পেজ খোলার নিয়ম?
ফেসবুক পেইজ দিয়ে পোশাক বিক্রি কিভাবে করবেন তা জেনেছেন? ফেসবুকে আপনি পোশাক ব্যবসা করার জন্যে খুব সহজেই একটি পেজ খুলে নিতে পারবেন। আপনি শুধু ফেসবুক পেজের মাধ্যমেই আপনার ব্যবসা সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য গুলো তুলে ধরতে পারেন। আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান কখন চালু হয়, ঠিকানা, অবস্থান, ফোন নম্বর ইত্যাদি বিষয় গুলো তুলে ধরতে পারবেন। একটি ব্যবসায়িক পেজ খোলার জন্যে নিম্নোক্ত ধাপ গুলো অবলম্বন করুন।
- প্রথমেই ফেসবুকে প্রবেশ করে আপনার ব্যক্তিগত একাউন্টে লগ ইন করে নিন। লগ ইন করে ব্যক্তিগত একাউন্টে প্রবেশ করে নিন।
- এরপর পেজ তৈরি করার পালা। আর তাই থ্রী ডট মেনুতে ক্লিক করে পেজ অপশনে তা ক্রিয়েট করে নিন। পেজের একটি নাম চাওয়া হবে তা দিয়ে আপনার ক্রিয়েট করার কাজটি করে নিতে পারেন।
- এরপর ক্যাটাগরি চাওয়া হবে। অর্থাৎ আপনার পেজটি কোন উদ্দেশ্য তৈরি করা হবে তা সম্পর্কে জানতে চাওয়া হবে। এখানে আপনার ব্যবসায়িক তথ্য গুলো দেওয়ার প্রয়োজন পড়বে। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নাম, ধরণ ইত্যাদি সম্পর্কিত তথ্য গুলোর সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দেওয়া হবে।
- পেজ ক্রিয়েট করা যদি হয়ে যায় তখন এটি কে পূর্ণাঙ্গ রূপ দেওয়ার জন্যে প্রোফাইল ও কভার ছবি গুলো যোগ করে নিন। কোনো ইভেন্ট থাকলে তা যোগ করে নিন। ঠিকানা, ফোন নম্বর, খোলা ও বন্ধ হওয়ার সময় গুলো যোগ করে নিন। পেজের কাজ গুলো পরিচালনা করার জন্যে অ্যাডমিন, মডারেটর ও এডিটর নির্বাচন করে দিতে পারবেন।
ফেসবুক অ্যাড এর মাধ্যমে পোশাক বিক্রি?
ফেসবুক পেইজ দিয়ে পোশাক বিক্রি কিভাবে করবেন তা সম্পর্কে জেনেছেন। আপনার পোশাক বিক্রি সংখ্যা বাড়ানোর জন্যে অ্যাড খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকে। আপনি যদি ফেসবুক অ্যাডের মাধ্যমে আপনার পোশাকের প্রচারনা করে থাকেন তাহলে আপনার টার্গেট কাস্টমারের কাছে এটি পৌঁছাবে। ফলে এই পোশাক গুলোর বিক্রি হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে অনেক। আর তাই ভালো পরিমাণে পোশাক বিক্রি করার জন্যে আপনি ফেসবুক অ্যাড ব্যবহার করতে পারেন।
ফেসবুক অ্যাড কি বিক্রি বাড়াতে সাহায্য করে
আপনি ফেসবুকে অ্যাড দেওয়ার মাধ্যমে আপনার পোশাক গুলো বিক্রির পরিমাণ বাড়াতে পারেন। কারণ অ্যাড দেওয়ার মাধ্যমে আপনার পোশাক গুলো অনেক মানুষের কাছে পৌঁছাবে। যার ফলে তারা আপনার পেশাক দেখতে আসবে। যদি পছন্দ হয় তাহলে তারা আপনার পোশাক গুলো ক্রয় করবে। আর তাই আপনার পণ্য গুলো বিক্রি যদি বাড়াতে চান তাহলে ফেসবুক অ্যাডের সাহায্য নিতে পারেন।
অনলাইনে পোশাক বিক্রি করার উপায়?
অনলাইন এখন অনেকেই পোশাক সহ আরো বিভিন্ন ধরণের পণ্য বিক্রি করছে। তাই আপনি যদি চান তাহলে আপনার পোশাক গুলোও খুব সহজেই অনলাইনে বিক্রি করতে পারবেন। এর জন্যে আপনি বেশ কয়েকটি পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন। যেমন ফেসবুকে একটি পেজ খুলে কিংবা বড় কোনো অনলাইন প্ল্যাটফর্মে আপনার পণ্য গুলোর প্রচারণা চালাতে পারেন।
সেখানে আপনার শো রুমের ঠিকানা, ফোন নম্বর ইত্যাদি বিষয় গুলো যোগ করে দিতে পারেন। এর ফলে তারা আপনার দোকানে এসে স্পট পারচেস করতে পারবে। আবার আপনি অনলাইনে আপনার পোশাক গুলো প্রি অর্ডার নিয়ে পারেন ক্রেতাদের থেকে। পরে সে গুলো ক্রেতাদের কাছে ডেলিভারি করে দিবেন। এই উপায় গুলো অবলম্বন করে আপনি আপনার প্রোডাক্ট গুলো বিক্রি করতে পারেন।
ফেসবুক মার্কেটিং কি?
আপনি আপনার পণ্য গুলো যদি ফেসবুকে বিভিন্ন উপায়ে বিক্রি করে থাকেন তাই ফেসবুক মার্কেটিং। ফেসবুক মার্কেটিং এর মাধ্যমে এখন অনেকেই পণ্য বিক্রি করছে। অনেক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী তাদের ব্যবসা এই প্রক্রিয়ায় শুরু করছে এবং তারা সফল হচ্ছে। বর্তমান সময়ে ফেসবুক মার্কেটিং নামক একটি অপশনও চালু করে দিয়েছে। এখানে যে কেউ পণ্য রেখে তার স্থানীয় জায়গাতেই বিক্রি করতে পারবে। তাই আপনি যদি একজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী হয়ে থাকেন তাহলে এই প্রক্রিয়ায় পণ্য বিক্রি করতে পারেন।
ফেসবুকে অনলাইন ব্যবসা
ফেসবুক হলো একটি অনলাইন সামাজিক যোগাযোগ প্ল্যাটফর্ম। এখানে বিশ্বের সকল মানুষ জন যুক্ত হতে পারে। তাই আপনিও যদি চান যে এখানে যুক্ত হতে তাহলে যুক্ত হতে পারেন এবং এখান থেকে অনেক গুলো পণ্য ক্রয় করতে পারেন ঘরে বসেই। আবার আপনি আপনার পণ্য গুলো বিক্রিও করতে পারেন। ফেসবুকে অনেক ব্যবসায়ী রয়েছেন যারা তাদের পণ্য গুলো বিক্রি করছে। তাই আপনি কোনো ব্যবসা করতে চাইলে তাহলে ফেসবুকে অনলাইন ব্যবসাও করতে পারেন।
২০২৫ সালে ফেসবুক মার্কেটপ্লেস এর মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করার কৌশল?
ফেসবুক মার্কেটপ্লেস ২০১৬ সালে সকলের সামনে উন্মুক্ত হয় এবং খুব দ্রুত এটি ক্ষুদ্র এবং মাঝারি ব্যবসায়ীদের মাঝে জনপ্রিয়তা লাভ করে। ফেসবুকের ২.৯ বিলিয়ন ব্যবহারকারীর মধ্যে প্রতি মাসে ১ বিলিয়ন ব্যবহারকারী ফেসবুক মার্কেটপ্লেস ব্যবহার করে থাকে । তাহলে বুঝতেই পারছেন এটি ব্যবসায়ীদের জন্য কত বড় একটি প্লাটফর্ম।
ফেসবুক মার্কেটপ্লেস (Facebook Marketplace) কি
ফেসবুক মার্কেটপ্লেস এমন একটি প্লাটফর্ম যেখানে একজন ব্যক্তি তাদের পণ্য নির্দিষ্ট ক্যাটাগরি অনুযায়ী ক্রেতাদের সামনে প্রদর্শন করতে পারে । ক্রেতারা তাদের পছন্দ অনুযায়ী এই মার্কেটপ্লেস থেকে বিভিন্ন ধরণের পণ্য ক্রয় করতে পারে ।
এই প্লাটফর্মটি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যার ফলে ক্রেতা এবং বিক্রেতা খুব সহজেই এটি ব্যবহার করতে পারে। এই প্লাটফর্মটি মূলত রিটেইলারদের কথা বিবেচনা করেই তৈরি করা হয়েছে । ছোট এবং মাঝারি ব্যবসায়ীরা এই মার্কেটপ্লেসে অনলাইন স্টোর তৈরি করে তাদের পণ্য সহজেই কেনাবেচা করতে পারেন।
ফেসবুক মার্কেটপ্লেস এ কে বিক্রিয় করতে পারেন?
এই প্রশ্নটি সবার মনেই এসে থাকে বিশেষ করে আপনি যখন প্রথম এই মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে শুনবেন তখন এটি মনে করে স্বাভাবিক। এই প্রশ্নের উত্তর হচ্ছে যে কেউ এই মার্কেটপ্লেস এ পণ্য বিক্রি করতে পারবেন । ছোট বড় উদ্যোক্তা, ইকমার্স ব্যবসায়ী সবাই ফেসবুক মার্কেটপ্লেস এ তাদের ব্যবসা পরিচালনা করতে পারবে।
ফেসবুক মার্কেটপ্লেস ফি কত
অন্যান্য ইকমার্স মার্কেটপ্লেস এর মত ফেসবুক স্থানীয়ভাবে তাদের মার্কেটপ্লেসের মাধ্যমে পণ্য বিক্রির উদ্দ্যেশে যখন প্রোডাক্ট লিস্টিং করে তখন কোন ফি ধার্য করে না। কিন্তু কোন পণ্য বিক্রি হলে বিক্রয় মূল্যের উপর ৫% ফি ধার্য করে।
ফেসবুক মার্কেটপ্লেস ক্যাটাগরি?
ফেসবুক মার্কেটপ্লেস এ ফেসবুক অনুমোদিত বিভিন্ন ক্যাটাগরির পণ্য বিক্রিয় করা যায়, এসব ক্যাটাগরির মধ্যে রয়েছে:
- Vehicles
- Property rentals
- Apparel
- Classifieds
- Electronics
- Entertainment
- Family
- Free stuff
- Garden & outdoor
- Hobbies
- Home goods
- Home improvement supplies
- Home sales
- Musical instruments
- Office supplies
- Pet supplies
- Sporting goods
- Toys & games
- Buy & sell groups
ফেসবুক মার্কেটপ্লেসে বিক্রয়যোগ্য নয় এমন পণ্য?
ফেসবুক মার্কেটপ্লেস এ আপনি সব ধরণের পণ্য বিক্রয় করতে পারবেন না। ফেবুকের নীতিমালা অনুযায়ী আপনি যেসব পণ্য ফেসবুক মার্কেটপ্লেস এ বিক্রয় করতে পারবেন না সেগুলো হচ্ছে:
- ফিজিক্যাল অস্তিত্ব নাই এমন কোন পণ্য বিক্রয় করা যাবে না, যেমন: জোকস বা খবর বা ইবুক ইত্যাদি,
- কোন ধরণের সার্ভিস বিক্রিয় করা যাবে না (ক্লিনিং সার্ভিস),
- কোন ধরণের প্রাণী বা প্রাণী খাদ্য বিক্রয় করা যাবে না,
- মেডিক্যাল বা স্বাস্থ্য সম্পর্কিত পণ্য বিক্রয় করা যাবে না,
ফেসবুক মার্কেটপ্লেস এর মাধ্যমে কিভাবে পণ্য বিক্রয় করা যায়?
ফেসবুক মার্কেটপ্লেস এ বিক্রয় শুরু করার জন্য আপনার একটি সক্রিয় অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। অ্যাকাউন্ট থাকলেই আপনি এই মার্কেটে প্রোডাক্ট লিস্টিং করতে পারবেন। প্রোডাক্ট লিস্টিং করে ডেলিভারি এবং পেমেন্ট বিষয়ক তথ্য দিতে হবে।
ডেলিভারি সার্ভিস
অনলাইন ব্যবসার ক্ষেত্রে একটি বড় প্রশ্ন হল, আপনি পণ্য ডেলিভারি করবেন কিভাবে? বিশেষ করে যারা খাবারের ব্যবসা করেন, তাদের জন্য খাবারের ডেলিভারি একটি বিড়ম্বনা। কারন, অনেক নামকরা কুরিয়ার সার্ভিসই খাদ্যদ্রব্য ডেলিভারি করে না। আপনি যে পণ্য নিয়েই ব্যবসা করেন না কেন ডেলিভারি কিভাবে করবেন সেই ব্যপারে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করুন। যদি নিজেই ডেলিভারি করতে চান সেক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করুন। যদি কোনো কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে ডেলিভারি করতে চান তাহলে একটি বিশ্বস্ত ও নির্ভরযোগ্য কুরিয়ার সার্ভিস বেছে নিন।
অনলাইন ব্যবসায়ীদের জন্য লালামুভ হতে পারে একটি বিশ্বস্ত ডেলিভারি পার্টনার। লালামুভের মাধ্যমে ঢাকার ভিতরে ছোট থেকে বড়, হালকা থেকে ভারি সকল পণ্য ঝামেলা ছাড়াই ক্রেতাদের কাছে পৌছে দেয়া সম্ভব। খাদ্যদ্রব্য, কৃষিপণ্য পরিবহনের জন্য লালামুভের রয়েছে বিশেষ ব্যবস্থা। লালামুভে রয়েছে প্রয়োজনমতো বাইক, ট্রাক,সেডান কিংবা কাভার্ড ভ্যান বেছে নেবার সুযোগ। এই যানবাহনগুলোর মাধ্যমে আপনি সাশ্রয়ী ডেলিভারি চার্জের বিনিময়ে ঘরে বসেই ক্রেতাদের কাছে আপনার পণ্য পৌছে দিতে পারবেন। আর নয় কুরিয়ার সার্ভিসের অফিসে গাট্টি-বোচকা নিয়ে দৌড়াদৌড়ি।
মোবাইলে আজই ইনস্টল করুন লালামুভ অ্যাপ? পিকআপ রিকোয়েস্ট পাঠানোর কিছুক্ষণের মধ্যেই রাইডার এসে হাজির হবে আপনার পার্সেল পিকআপ করার জন্য। এই অ্যাপের মাধ্যমে আপনি পিকআপ শিডিউল করতেও পারবেন। এর জিপিএস ট্র্যাকিং সুবিধাও একটি উল্লেখযোগ্য কারণ কুরিয়ার হিসেবে লালামুভকে বিবেচনা করার জন্য। Lalamove তাদের নিজেদের সাথে সাথে ব্যবহারকারীকেও অর্ডারগুলিকে ট্র্যাক করতে দেয়, ব্যবহারকারীকে ভ্রমণের প্রতিটি পর্যায়ের অবস্থা জানতে দেয়। একজন ড্রাইভার রিয়েল টাইমে কোথায় আছেন তা অ্যাপের মাধ্যমে দেখা, সেই ড্রাইভারের সাথে যোগাযোগ করা এবং ডেলিভারি সম্পন্ন হওয়ার সাথে সাথেই নোটিফিকেশন পাবার ব্যবস্থা আছে অ্যাপটিতে ।
আপনার ট্র্যাকিং তথ্য আপনার কাস্টমারের কাছেও পাঠাতে পারেন যাতে করে তারা জানতে পারেন কখন ডেলিভারিম্যান আসবেন। এটি এই কুরিয়ার সার্ভিসের একটি অনেক বড় সুবিধা। অন্যান্য কুরিয়ারের ক্ষেত্রে কাস্টমার সঠিকভাবে জানতে পারেন না যে তাদের পার্সেল কখন আসবে। অনেক সময় দেখা যায় পার্সেল যখন আসলো, ক্রেতা তখন বাসায় থাকলেন না। টাকা পরিশোধ করা না থাকলে ডেলিভারি ম্যান পার্সেল ডেলিভারি না করেই চলে যেতে বাধ্য হন। ফলে, ক্রেতা সঠিক সময়ে পার্সেল হাতে পান না। রিয়েল টাইম ট্র্যাকিং সিস্টেম এই ঝামেলা থেকে মুক্তি দেয় সম্পূর্ণভাবে।
Lalamove এর আরেকটি সুবিধা হল, মাল্টি-স্টপ ডেলিভারি। আপনার সময় এবং অর্থ সাশ্রয় করে একটি অর্ডারে ২০টি ড্রপ অফ পয়েন্ট নির্বাচন করা সম্ভব এই মাল্টি-স্টপ ডেলিভারি সিস্টেম ব্যবহারের মাধ্যমে।
ধরা যাক, আপনি কোনো একদিন ৫০টি পার্সেল ডেলিভারি করছেন? এর মধ্যে ১৫জন ক্রেতার ঠিকানা একই এলাকায়। সেক্ষেত্রে আপনি একটি অর্ডারেই ভিন্ন ভিন্ন ১৫টি ড্রপ অফ পয়েন্ট নির্বাচন করে ১৫ জন ক্রেতার কাছে পার্সেল পাঠাতে পারবেন। এতে আপনার পার্সেল পাঠানোর খরচ অনেক কমে যাবে।
এবার ফেসবুক পেইজ ক্রিয়েট করার পালা
সব গোছগাছ সারার পর ফেসবুক পেইজ খুলতে হবে? ফেসবুক পেইজ খোলার জন্য আপনার অবশ্যই ফেসবুকে একটি আইডি থাকতে হবে। যদি মনে করেন আপনার ব্যক্তিগত আইডি দিয়ে বিজনেস পেইজ খুলবেন না, তাহলে শুধুমাত্র এই কাজের জন্যই আলাদা একটি আইডি ওপেন করে নিতে পারেন। আপনার আইডিতে লগিন করার পর ফেসবুকে হোমপেইজের Menu তে যান। তারপর Page এ ক্লিক করুন। তারপরে Create a page অপশনে গিয়ে পেইজের নাম, ক্যাটেগরি, বায়ো ইত্যাদি তথ্য দিয়ে পেইজ ক্রিয়েট করে ফেলুন।
ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করার ৬টি সেরা উপায়?
বর্তমান সময়ে ফেসবুক একটি বিরাট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম? ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করা যায় এ বিষয়ে আমরা অনেকেই জানি কিন্তু কোন কোন পদ্ধতিতে ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করা যায়। সেটা পরিষ্কার ভাবে আমরা অনেকেই জানিনা ফেসবুক এক সময় শুধু বিনোদনের মাধ্যম ছিল, এখন ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করে অনেকেই স্বাবলম্বী হয়েছে।
ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করা যায় আপনি যদি এ বিষয়ে না জানেন, তাহলে আর্টিকেলটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করার সুযোগ করে দিয়েছে চলুন তাহলে সে বিষয়গুলো জেনে নেই।
ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম
ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করা খুব যে কঠিন বিষয় তা কিন্তু না ভালোভাবে বিষয়টা বুজতে পারলে, আপনি নিজেই ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন এবং তাও সেটা ঘরে বসেই। প্রতিটি মানুষের কিছু নিজস্ব প্রতিভা আছে, এই প্রতিভাকেই কাজে লাগিয়ে ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করা যায়।
আপনার জন্য আনন্দের কথা এই যে, আজ আমি এই আর্টিকেল জুড়ে ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় গুলো নিয়ে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করব। ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করার বিষয়গুলো জানতে হলে, আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আশা করি আপনি অজানা অনেক তথ্য এখান থেকে পেয়ে যাবেন এবং আপনার জ্ঞানের ভান্ডার সমৃদ্ধ হবে। চলুন তাহলে শুরু করা যাক।
ইন-স্ট্রিম অ্যাডঃ ভিডিওর মধ্যে যে বিজ্ঞাপন গুলো থাকে এগুলো দর্শকদের বেশি দৃষ্টি আকর্ষণ করে। ইন-স্ট্রিম অ্যাড ফিডের যে কোনো স্বতন্ত্র বিজ্ঞাপনের চাইতে বেশি কার্যকর কারণ স্বতন্ত্র বিজ্ঞাপন গুলো দর্শক স্কিপ করে চলে যেতে পারে। কিন্তু ইন-স্ট্রিম অ্যাড গল্প আকারে উপস্থাপনা করতে হয়। ফেসবুকের সমস্ত শর্ত গুলো মেনে বিজ্ঞাপনটি এক মিনিটের বেশি দীর্ঘ হতে হবে এবং ইন-স্ট্রিম অ্যাড চালানোর জন্য পেজটিতে অবশ্যই ১০ হাজারের বেশি ফলোয়ার থাকতে হবে।
পেইড সাবস্ক্রিপশনঃ টাকার বিনিময়ে পেজে সাবস্ক্রিপশন বাড়িয়ে ইনকাম করা যায়। এই সুবিধাটি এখন শুধু ফেসবুক ইনভাইটেশন ফিচারের সাহায্যে পাওয়া যায়। এই সুবিধা পাওয়ার জন্য ১০০০০ ফলোয়ার বা ২৫০ জনের বেশি রিটার্ন ভিউয়ার কিংবা ৫০০০০ পোস্ট এঙ্গেজমেন্ট বা এক লক্ষ আশি হাজার ওয়াচ টাইম থাকতে হবে।
ব্র্যান্ডের সঙ্গে কাজঃ পেজের রিচ বাড়াতে বা নতুন নতুন আকর্ষণীয় কনটেন্ট পেতে, প্রাসঙ্গিক অন্য কারো সঙ্গে কাজ করতে পারেন। নতুন নতুন দর্শক টানতে এবং ব্র্যান্ডের প্রচার বাড়ানোর জন্য অনেক কোম্পানি, নির্মাতা ও বিভিন্ন ধরনের ব্র্যান্ড আছে, যাদের অনেক বেশি ফলোয়ার আছে সে সব কোম্পানি তাদের সঙ্গে কাজ করতে চাই। সেই সব সঙ্গে আপনি কাজ করে টাকা ইনকাম করতে পারেন। সেই সব কোম্পানির সঙ্গে কাজ করার আগে তাদেরকে অ্যাক্সেসের জন্য অনুরোধ করতে পারেন।
ফলোয়ারদের কাছ থেকে আয়ঃ ফেসবুকে ঘোষণা অনুযায়ী আপনি কনটেন্ট ক্রিয়েট করে বা রিল করে, নির্দিষ্ট পরিমাণ ভিউয়ার্স ও ফলোয়ার তৈরি করে মাসে ৪০০০ ডলার পর্যন্ত ইনকাম করতে পারেন। তবে এ ফিচারটি শুধু ইনভাইটেশনের মাধ্যমে পাওয়া যায়।
পেইড ইভেন্টঃ আপনার পেজে টাকা বিনিময়ে পেইড ইভেন্ট পরিচালনা করে টাকা ইনকাম করতে পারেন। আপনি পেইড ইভেন্টের সাহায্যে পেজ দিয়ে ইভেন্টের সময়সূচি নির্ধারণ করা এবং পরিচালনা করতে পারবেন। সেজন্য আপনার পেজে ফেসবুক ইভেন্টের ফিচারটি চালু করুন, নতুন ইভেন্ট তৈরি করতে ইভেন্ট ট্যাবটিতে ক্লিক করুন, সেখান থাকা ইভেন্ট অপশনটি সিলেক্ট করে ইভেন্টের মূল্য এবং অন্য কোন হোস্টের ইনফরমেশন চাই তা দিয়ে ফরমটি পূরণ করুন।
ফলোয়ারদের অনলাইন স্টোরে নিয়ে যাওয়াঃ সোশ্যাল কমার্স ফিচারটির মাধ্যমে ক্রেতাদের আপনি সরাসরি পেজ থেকে অনলাইন স্টোরে নিয়ে যেতে পারেন। যারা ইতিমধ্যে ফেসবুকে ছোটখাটো ভাবে ব্যবসা শুরু করেছেন তাদের জন্য এটি একটি উপযুক্ত মাধ্যম। যে সমস্ত ফেসবুক ব্যবহারকারীরা স্ক্রল করে বেড়াই।
লেখকের মন্তব্য?
প্রিয় পাঠকগণ, আজকের আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে ফেসবুক পেইজ দিয়ে পোশাক বিক্রি কিভাবে করবেন তা সম্পর্কে। আশা করি এই বিষয়ে অনেক কিছু জানতে পেরেছেন। কোনো মন্তব্য থাকলে তা জানাতে পারেন। পাশাপাশি এটি আপনার বন্ধুদের সাথেও শেয়ার করতে পারেন। ধন্যবাদ।
লেখার মধ্যে ভাষা জনিত কোন ভুল ত্রুটি থাকলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আর উপকৃত হয়ে থাকলে অবশ্যই Comments করে জানিয়ে দিবেন,সবাইকে ধন্যবাদ আজকের মতো এখানেই বিদায় নিলাম হাজির হবো আরও নিত্য নতুন টিপস নিয়ে আমি রবিউল ইসলাম আসসালামু আলাইকুম। আল্লাহু সর্বশক্তিমান
রবিউল নেটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url